বহনকারী নৌকাডুবির ঘটনায় নিহতের
সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ জনে
যাদের মধ্যে দশ জনই শিশু।
টেকনাফ থানার ওসি মাইনুদ্দিন খান
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান,
রোববার রাতে নাফ নদীর গোলারচর
পয়েন্টে ওই দুর্ঘটনার পর দুইজনের লাশ
পেয়েছিলেন তারা।
সোমবার সকালে আবারও তল্লাশি শুরুর পর
নাফ নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে আরও নয়টি লাশ
পাওয়া যায়।
নিহত ১২ জনের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন
নারী; বাকিরা সবাই শিশু। এখনও জনা
বিশেক মানুষ নিখোঁজ রয়েছে বলে উদ্ধার
পাওয়া রোহিঙ্গাদের বরাতে জানিয়েছেন
ওসি।
বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের
অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম
আরিফুল ইসলাম জানান, মিয়ানমারের দিক
থেকে আসা রোহিঙ্গাদের বহনকারী
নৌকাটি রোববার রাত ১০টার দিকে
গোলারচর পয়েন্টে এসে ডুবে যায়। ঘটনার
পরপরই আটজনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার
করা হয়।
“উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গারা বলেছেন, ওই
নৌকায় ৪০ জনের মতো নারী, পুরুষ ও শিশু
ছিল। ভাটার সময় দমকা হাওয়ার কারণে
নৌকাটি উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।”
নিখোঁজদের সন্ধানে পুলিশ ও বিজিবির
সদস্যরা বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি
চালাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ জনে
যাদের মধ্যে দশ জনই শিশু।
টেকনাফ থানার ওসি মাইনুদ্দিন খান
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান,
রোববার রাতে নাফ নদীর গোলারচর
পয়েন্টে ওই দুর্ঘটনার পর দুইজনের লাশ
পেয়েছিলেন তারা।
সোমবার সকালে আবারও তল্লাশি শুরুর পর
নাফ নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে আরও নয়টি লাশ
পাওয়া যায়।
নিহত ১২ জনের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন
নারী; বাকিরা সবাই শিশু। এখনও জনা
বিশেক মানুষ নিখোঁজ রয়েছে বলে উদ্ধার
পাওয়া রোহিঙ্গাদের বরাতে জানিয়েছেন
ওসি।
বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের
অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম
আরিফুল ইসলাম জানান, মিয়ানমারের দিক
থেকে আসা রোহিঙ্গাদের বহনকারী
নৌকাটি রোববার রাত ১০টার দিকে
গোলারচর পয়েন্টে এসে ডুবে যায়। ঘটনার
পরপরই আটজনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার
করা হয়।
“উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গারা বলেছেন, ওই
নৌকায় ৪০ জনের মতো নারী, পুরুষ ও শিশু
ছিল। ভাটার সময় দমকা হাওয়ার কারণে
নৌকাটি উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।”
নিখোঁজদের সন্ধানে পুলিশ ও বিজিবির
সদস্যরা বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি
চালাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
0 comments:
Post a Comment